যুদ্ধের মধ্যেই মাঠে ফিরলেন ইউক্রেনের ফুটবলাররা

7
ইউক্রেনের মাটিতে রাশিয়ার আগ্রাসনের মধ্যেও মাঠে ফিরেছেন ফুটবলাররা। শুরু হয়েছে ইউক্রেনের ঘরোয়া ফুটবল লিগ। চলতি বছরের শুরুতে দেশটিতে রাশিয়ান আগ্রাসনের ফলে দেশটির শীর্ষ ফুটবল লিগ বাতিলই করে দেওয়া হয়। সোমবার থেকে শুরু হয়েছে নতুন মৌসুম। তবে আর ১০টা লিগের খেলা যেমন হয়, ইউক্রেনের ফুটবল লিগ মোটেও সেভাবে চলছে না। বোমাতঙ্ক আছে এখনো, তাই দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে হচ্ছে লিগের সব ম্যাচ। আতঙ্ক যে শুধু দর্শকদের, বিষয়টি মোটেও তেমন নয়। ফুটবলাররাও আছেন আতঙ্কে। বোমা তো আর খেলোয়াড়-দর্শক বোঝে না! বোমা থেকে বাঁচতে প্রতিটি স্টেডিয়ামে রাখা হয়েছে সেফ জোন। খেলার মাঝে সাইরেন বাজলেই সেখানে গিয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন ফুটবলার ও সাপোর্ট স্টাফরা। ভয় কেটে গেলে আবার শুরু হচ্ছে অনুশীলন-খেলা। এখানেই শেষ নয়, প্রতিটি ম্যাচ চলাকালে স্টেডিয়ামের ভেতর সেনাবাহিনী থাকবে। যদি কখনো এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে সাইরেন বাজে তা হলে সেনাবাহিনী ঘিরে ফেলছে স্টেডিয়াম। পুরো পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর তারা জানাচ্ছে খেলা শুরু করা যাবে কিনা। ইউক্রেন ফুটবল সংস্থার প্রধান অ্যান্ড্রি পাভেলকো বলেছেন, ‘সম্পূর্ণ অন্য রকম পরিস্থিতিতে লিগ শুরু করছি। যুদ্ধের মধ্যেই খেলা হচ্ছে। বোমা, মিসাইলের আতঙ্ক নিয়েই খেলা হচ্ছে। অনেক ক্লাবের স্টেডিয়ামও ভেঙে পড়েছে। তাদের সাহায্য করতে অন্য ক্লাব এগিয়ে এসেছে। ফুটবল আমাদের কাছে আবেগ ও লড়াই। কোনো যুদ্ধ একে আটকে রাখতে পারে না।’ সূত্র: মারকা

নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেনের মাটিতে রাশিয়ার আগ্রাসনের মধ্যেও মাঠে ফিরেছেন ফুটবলাররা। শুরু হয়েছে ইউক্রেনের ঘরোয়া ফুটবল লিগ। চলতি বছরের শুরুতে দেশটিতে রাশিয়ান আগ্রাসনের ফলে দেশটির শীর্ষ ফুটবল লিগ বাতিলই করে দেওয়া হয়।

সোমবার থেকে শুরু হয়েছে নতুন মৌসুম।

তবে আর ১০টা লিগের খেলা যেমন হয়, ইউক্রেনের ফুটবল লিগ মোটেও সেভাবে চলছে না। বোমাতঙ্ক আছে এখনো, তাই দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে হচ্ছে লিগের সব ম্যাচ। আতঙ্ক যে শুধু দর্শকদের, বিষয়টি মোটেও তেমন নয়। ফুটবলাররাও আছেন আতঙ্কে। বোমা তো আর খেলোয়াড়-দর্শক বোঝে না!

বোমা থেকে বাঁচতে প্রতিটি স্টেডিয়ামে রাখা হয়েছে সেফ জোন। খেলার মাঝে সাইরেন বাজলেই সেখানে গিয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন ফুটবলার ও সাপোর্ট স্টাফরা। ভয় কেটে গেলে আবার শুরু হচ্ছে অনুশীলন-খেলা।

এখানেই শেষ নয়, প্রতিটি ম্যাচ চলাকালে স্টেডিয়ামের ভেতর সেনাবাহিনী থাকবে। যদি কখনো এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে সাইরেন বাজে তা হলে সেনাবাহিনী ঘিরে ফেলছে স্টেডিয়াম। পুরো পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর তারা জানাচ্ছে খেলা শুরু করা যাবে কিনা।

ইউক্রেন ফুটবল সংস্থার প্রধান অ্যান্ড্রি পাভেলকো বলেছেন, ‘সম্পূর্ণ অন্য রকম পরিস্থিতিতে লিগ শুরু করছি। যুদ্ধের মধ্যেই খেলা হচ্ছে। বোমা, মিসাইলের আতঙ্ক নিয়েই খেলা হচ্ছে। অনেক ক্লাবের স্টেডিয়ামও ভেঙে পড়েছে। তাদের সাহায্য করতে অন্য ক্লাব এগিয়ে এসেছে। ফুটবল আমাদের কাছে আবেগ ও লড়াই। কোনো যুদ্ধ একে আটকে রাখতে পারে না।’

সূত্র: মারকা

সূত্র: যুগান্তর