নিউজ ডেস্ক: জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের টালি বলছে, শনাক্ত রোগীদের এক-চতুর্থাংশ এবং মৃত্যুর ঘটনার এক-তৃতীয়াংশই যুক্তরাষ্ট্রে। দুই দিক দিয়েই যুক্তরাষ্ট্র আছে তালিকার শীর্ষে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, অনেক দেশে পরীক্ষার হার কম হওয়ায় এই পরিসংখ্যানেও বাস্তব চিত্র উঠে আসেনি এবং আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন।
স্পেনসহ কয়েকটি দেশে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে হ্রাস পাচ্ছে, কিন্তু লকডাউনের বিধিনিষেধ শিথিল করায় এসব দেশে প্রাদুর্ভাবের ‘দ্বিতীয় ঢেউ’ শুরু হতে পারে বলেও আশঙ্কা আছে।
আর মহামারীর কারণে বিশ্ব বাজার ও সাপ্লাই চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিভিন্ন দেশের সরকার অর্থনৈতিক বিপর্যয় ঠেকানোর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছে।
মহামারী একটি ‘বড় পরীক্ষা’ ছিল আর তা দেশের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার দুর্বলতাগুলো দেখিয়ে দিয়েছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যমে জানিয়েছেন চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের পরিচালক লি বিন। প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় চীনের প্রাথমিক পদক্ষেপগুলো নিয়ে বিদেশিদের সমালোচনার মধ্যেই দেশটির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এমন কথা জানালেন।
লকডাউনের বিধিনিষেধ থেকে বেরিয়ে আসার সময় যুক্তরাজ্য সরকার ‘অত্যন্ত সাবধানতার’ সঙ্গে এগোবে বলে দেশটির পরিবহনমন্ত্রী জানিয়েছেন।